Investment, Trading, or Gambling
1.Stock Market Investment:
ন্যূনতম এক ডিভিডেন্ট year থেকে পরবর্তী ডিভিডেন্ট year পর্যন্ত শেয়ার হোল্ডিং করলে, তাকে ইনভেস্টমেন্ট বলা যায়। Investment এ সাধারণত Buy and Hold স্ট্রাটেজি ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে বিনোদকারীর বিনিয়োগকৃত স্টক সম্বন্ধে fundamental জ্ঞান, বিশেষ করে কোম্পানির financial health, management, growth এবং ভবিষ্যতের dividend সম্বন্ধে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। সঠিক ধারণা এবং জ্ঞান থাকলে investment strategy তে portfolio র wealth maximization সর্বোচ্চ করা সম্ভব হয়।
2.Stock Market Trading:
যারা বাজারের ট্রেডিং করেন, তাদের শর্ট ট্রাম ভিউ থাকে এবং সর্বোচ্চ এক কোয়াটার থেকে পরবর্তী কোয়াটার ইন্টারভ্যালের মধ্যে ট্রেডিং position টা শেষ হয়। যেমন:
intraday=1 day ,
short positional =3 to 5 day,
positional = 15 to 30 day,
Long positional = 1 Month to 3 month
এদের কাছে "Trend is always your Friend" strategy টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
এক্ষেত্রে entry, exit এ অনেক প্র্যাক্টিস এবং ডিসিপ্লিন মেন্টেন করতে হয়।
Technical, Fundamental and Market event সম্বন্ধ অনেক ধারণা থাকতে হয়। অনেক ধরনের Tools ব্যবহার করতে হয়।Trading এ সর্বোচ্চ capital gain এর চেষ্টা করা হয়।
3.Stock Market Gambling:
সহজ ভাবে বলতে গেলে without any knowledge আপনি stock মার্কেটে Investment অথবা Trading যেটাই করবেন ওটাই Gambling. কারণ আপনি সঠিক গবেষণা স্ট্রেটেজির বিপরীতে, ভাগ্যের উপর নির্ভর করে Investment or Trading এর সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।
Entry ক্ষেত্রে আপনি আপনার আবেগ এবং লোভকে প্রাধান্য দিচ্ছেন।
আবার Exit এর সময় আপনার ভয়কে প্রাধান্য দিচ্ছেন। এসবই গেমলিং করা অথবা জুয়া খেলা।
আপনি মার্কেটে কি করছেন ? হয় Investment করছেন, নয়তো বা Trading করছেন, অথবা Gambling করছেন।
এক্ষেত্রে কোম্পানি A না, B, নাকি Z ,নাকি কোম্পানি ব্লু চিপস অথবা বন্ধ, এটা বিবেচনায় আসার কথা না। কারণ আপনি বন্ধ কোম্পানির ভবিষ্যৎ আয়ের সম্ভাবনা দেখলে Investment করতে পারেন,Trading ও করতে পারেন। আবার আপনি চাইলে without proper knowledge and Strategy ছাড়া Gambling ও করতে পারেন
তাহলে প্রশ্ন হলো, কারা ৫০ টাকা শেয়ার ১৫০ টাকায় তুললো? আমরাই Investment, Trading অথবা Gambling করে তুলেছি। আর Behind the screen স্মার্ট পিপল কল কাঠি নেড়েছে।
এই স্মার্ট পিপলদের কিছু বৈশিষ্ট্য আছে
1. তাদের সাথে কোম্পানির ম্যানেজমেন্টের সুসম্পর্ক থাকে।
2. কোথায় কতগুলি শেয়ার আছে তারা সেটা জানে, এবং শেয়ারের buy sell এ তাদের নিয়ন্ত্রণ থাকে।
3. তারা জানে কোথায় কখন কিভাবে entry দিতে হবে এবং exit করতে হবে।
4. তাদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তথ্যের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখা। শেয়ারের মূল্য টার্গেটে পৌঁছানো না পর্যন্ত কোন তথ্যই কোথাও প্রকাশিত হয় না।